মুক্তিযুদ্ধ ৭১'- এ শেষ হয়েছে এই ধারনা ভুল। আজকের তরুণ প্রজন্ম দেশ, রাজনীতি সম্পর্কে উদাসীন এই ধারনাও ভুল।
সময় এসেছে সব কিছু শুধরে নেবার। যারা রাজনীতি করেন তাদেরকে আরেকবার নতুন করে ভাবতে হবে, তা না হলে সমুদ্রের ঢেউয়ে তা ভেসে যাবে। যা আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। বাংলার প্রতিটি শহরে শহরে যে আলো, যে তারুণ্য, যে শক্তি আজ অন্যায়ের বিরুদ্ধে, দেশদ্রোহীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে তা অপ্রতিরুদ্ধ।
তারুণ্যের জয়, সত্যের জয় সব সময়, সব কালেই। কারন তারুণ্য কখনও মিথ্যা বলে না, অন্যায়ের সাথে আপোস করে না।
আজও সেই একই প্রশ্ন নিয়ে তরুণরা রাজপথে নেমেছে।
কেন ফাঁসি হলো না? ফাঁসি দেওয়ার মতো অপরাধ কি কাদের মোল্লা বা আরো যারা যুদ্ধাপরাধী আছেন তাঁরা করেননি? একই প্রশ্ন ঘুরে ফিরে বারবার সামনে আসছে।
একই সঙ্গে এই গণজাগরণ শুধু ফাঁসির দাবি তা কিন্তু নয়। এই গণজাগরণ সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে। এটি আরো ব্যক্ত করে যে, কোনো ধরণের অন্যায়, নীলনকশা, রাজনীতির নামে ফায়দাবাজি, ধর্মের নামে রাজনীতি চলবে না। তা যেই করুক না কেন।
"ঘর থেকে রাজপথ
অন্ধকার থেকে আলোর মিছিল
চলবে চলবে চলবেই ।"
সময় এসেছে সব কিছু শুধরে নেবার। যারা রাজনীতি করেন তাদেরকে আরেকবার নতুন করে ভাবতে হবে, তা না হলে সমুদ্রের ঢেউয়ে তা ভেসে যাবে। যা আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। বাংলার প্রতিটি শহরে শহরে যে আলো, যে তারুণ্য, যে শক্তি আজ অন্যায়ের বিরুদ্ধে, দেশদ্রোহীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে তা অপ্রতিরুদ্ধ।
তারুণ্যের জয়, সত্যের জয় সব সময়, সব কালেই। কারন তারুণ্য কখনও মিথ্যা বলে না, অন্যায়ের সাথে আপোস করে না।
আজও সেই একই প্রশ্ন নিয়ে তরুণরা রাজপথে নেমেছে।
কেন ফাঁসি হলো না? ফাঁসি দেওয়ার মতো অপরাধ কি কাদের মোল্লা বা আরো যারা যুদ্ধাপরাধী আছেন তাঁরা করেননি? একই প্রশ্ন ঘুরে ফিরে বারবার সামনে আসছে।
একই সঙ্গে এই গণজাগরণ শুধু ফাঁসির দাবি তা কিন্তু নয়। এই গণজাগরণ সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে। এটি আরো ব্যক্ত করে যে, কোনো ধরণের অন্যায়, নীলনকশা, রাজনীতির নামে ফায়দাবাজি, ধর্মের নামে রাজনীতি চলবে না। তা যেই করুক না কেন।
"ঘর থেকে রাজপথ
অন্ধকার থেকে আলোর মিছিল
চলবে চলবে চলবেই ।"